Pages

Wednesday, December 4, 2013

স্পেশাল: সহজে ও সস্তায় ফোন করতে ভিওআইপি

স্পেশাল: সহজে ও সস্তায় ফোন করতে ভিওআইপি
-ইমরান রেজা অনন্ত

বর্তমানে তুমুল আলোচিত−ভিওআইপি বা ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল প্রযুক্তি। ইন্টারনেটের মাধ্যমে কম খরচে কথা বলার জন্য এ প্রযুক্তি বহুল ব্যবহূত এবং জনপ্রিয়। বাংলাদেশে এ প্রযুক্তি বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ভিওআইপি এমন এক প্রযুত্তি, যা দিয়ে খুব সহজেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে কথা বলা যায়। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের ক্ষেত্রে এটি খুবই সহজ ও সাশ্রয়ী এক মাধ্যম।

ভিওআইপি কী?
প্রথমেই চ্যাট, ভয়েস চ্যাট এবং ইন্টারনেট টেলিফোনির বিষয়গুলো বোঝা যাক। ইন্টারনেট যাঁরা ঘাঁটাঘাঁটি করেন তাঁদের কাছে অবশ্যই এ শব্দগুলো পরিচিত। চ্যাট হলো তাৎক্ষণিক লিখিত বার্তার আদান-প্রদান। ভয়েস চ্যাটে তাৎক্ষণিক লেখা পাঠানোর বদলে ফোনে কথা বলার মতো একে অপরের সঙ্গে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কথা বলা যায়। বক্তা কিছু বলার সঙ্গে সঙ্গে তা মাইক্রোফোন দিয়ে কম্পিউটারে যায় এবং ইন্টারনেটে তথ্য চলাচলের পথ দিয়েই কথা তথ্যের আকারে (প্যাকেট) আকারে অপরপ্রান্তে পৌঁছে যায়।ফলে শুধু ইন্টারনেট দিয়ে একে অপরের সঙ্গে বিনামূল্যে তাৎক্ষণিক কথা বলতে পারা যায়। এটাই ভিওআইপি।ইন্টারনেট যদি শব্দতরঙ্গ কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে বিনামূল্যে পাঠাতে পারে, তবে কেন তা সাধারণ টেলিফোনে প্রেরণ করা যাবে না? এর সমাধান হিসেবে কম্পিউটার থেকে টেলিফোনে বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে টেলিফোন থেকে টেলিফোনে কথোপকথনের প্রযুক্তি বের হয়। এর আধুনিক রূপ আইপি বা ইন্টারনেট টেলিফোনি প্রযুক্তি, যার পুরোটাই ভিওআইপি প্রযুক্তি দিয়ে নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত।

কার্যকারিতা
কথোপকথনের জন্য কম্পিউটার, মোটামুটি উচ্চগতির ইন্টারনেট সংযোগ, মাইক্রোফোন ও স্পিকার লাগবে।দুই প্রান্তেই একই সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। বর্তমানে বহুল প্রচলিত বিনামূল্যের সফটওয়্যার হলো: ইয়াহু! মেসেঞ্জার, এমএসএন মেসেঞ্জার, স্কাইপি ইত্যাদি।এসবের যেকোনোটি ব্যবহার করে বিনামূল্যে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। এরপর এগুলোতে ঢুকে কথা বলা বা লিখিত বার্তা আদান-প্রদান করা যাবে বিনামূল্যে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট ফি দিয়ে ইন্টারনেট থেকে সাধারণ ল্যান্ডফোন কিংবা মোবাইল ফোনেও কথা বলা যাবে।

খরচ ও সাশ্রয়
ভিওআইপির জন্য ইন্টারনেটের উচ্চগতি দরকার।সাধারণ ইন্টারনেট পদ্ধতি (ডায়ালআপ, ব্রডব্যান্ড, কেব্ল ইত্যাদি) ব্যবহার করেই এ প্রযুক্তি ব্যবহার করা যায়। যদি ডায়ালআপ ইন্টারনেট (টেলিফোননির্ভর) ব্যবহার করা হয়, তবে প্রতি মিনিট অন্তর নির্দিষ্ট হারে বিল দিতে হবে ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে। যদি ব্রডব্যান্ড সংযোগ থাকে, তবে ২৪ ঘণ্টাই ইন্টারনেটের আওতায় থেকে ভিওআইপি ব্যবহার করা যেতে পারে যেকোনো সময়। মাস শেষে নির্দিষ্ট পরিমাণ বিল দিলেই হলো, যা গড়ে ৬০০ থেকে এক হাজার টাকা। তবে যে সংযোগই নেওয়া হোক না কেন, তার গতি যেন গড়ে প্রতি সেকেন্ডে চার থেকে পাঁচ কিলোবাইট হয়। ভিওআইপি ব্যবহারে শুধু ইন্টারনেট খরচটিই হয়; ল্যান্ড-ফোনে কল করা ছাড়া বাড়তি খরচ এখানে হয় না।

ভিওআইপি দিয়ে টেলিফোন করা
ইয়াহু! ইন্টারনেট ব্যবহার করে কম্পিউটার থেকে টেলিফোন করার সহজ সুযোগ করে দিয়েছে ব্যবহারকারীদের। কিন্তু কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে ভিওআইপি যেমন বিনামূল্য, টেলিফোনে ফোন করা তা নয়। ন্যুনতম ১০ ডলার বা তার বেশি দামের সময় (ক্রেডিট) কিনলে পৃথিবীর প্রায় সব দেশে ফোন করা যায় কম্পিউটার ও ইন্টারনেট দিয়েই। বেশ কিছু ভিওআইপি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান মাসিক চুক্তির ভিত্তিতে (মাত্র ৪০-৫০ ডলারের বিনিময়ে) মাসব্যাপী যেকোনো দেশে যতক্ষণ ইচ্ছা ফোন করার সুযোগ দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে অর্থ লেনদেন ইন্টারনেটে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে করা সহজ ও নিরাপদ।

মোবাইল ফোন দিয়ে ভিওআইপির ব্যবহার
কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে বিনামূল্যে কথা বলা যায়; তবে আজকাল যে মোবাইল ফোনেও ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যাচ্ছে, তা দিয়ে কি একই সুবিধা পাওয়া যাবে? আনন্দের বিষয় এই যে এরও সমাধান হয়ে গেছে। বর্তমানে আমাদের দেশ থেকেই সম্পুর্ণ বিনামূল্যে (ইন্টারনেট খরচ ছাড়া) মোবাইল দিয়ে ভয়েস চ্যাট করা যায়। তবে এর জন্য ভিওআইপি সমর্থন করে এমন মোবাইল ফোন এবং উচ্চগতির মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ দরকার। বর্তমানে নকিয়াসহ অনেক নির্মাতা ভিওআইপিসহ মোবাইল ফোন বাজারে বিক্রি করছে। কিন্তু তুলনামূলকভাবে সেসব মোবাইলের দাম একটু বেশিই পড়ছে। তবে প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধার তুলনায় সে দাম তেমন বেশি নয়। নকিয়ার নির্মিত ই-সিরিজ, এন-সিরিজসহ বেশ কিছু ডাটা কমিউনিকেটর মোবাইল দিয়ে ভিওআইপি ব্যবহার করা যাচ্ছে। এ ছাড়া সনি-এরিকসন, মটোরোলার বেশ কিছু প্রচলিত মোবাইল ফোনও এ সুবিধা দিতে পারে।আজকাল দেশের মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (যেমন−গ্রামীণফোন, সিটিসেল, ওয়ারিদ ইত্যাদি) তুলনামূলক দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে।মোবাইল ফোন দিয়েই মাসিক ৮০০ থেকে এক হাজার টাকার বিনিময়ে সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যাচ্ছে।

বিনামূল্যে ভিওআইপি সফটওয়্যার
ধরা যাক, দেশ বা বিদেশ থেকে কোনো ব্যক্তি তাঁর আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলেন। এ ক্ষেত্রে প্রতি মাসে বিপুল অঙ্কের ফোন বিল না দিয়ে ভিওআইপির আশ্রয় নিলে খরচ অনেক সাশ্রয় হতে পারে। তবে দুইজনের কাছেই ভিওআইপি প্রযুক্তি আছেএমন মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। http://www.fring.com অথবা http://www.gizmoproject.com ঠিকানার ওয়েবসাইটে বিনামূল্যে ভিওআইপির সফটওয়্যার পাওয়া যায়। এটি মোবাইলফোনসেটে নামিয়ে (ডাউনলোড) নিতে হবে। এসব সফটওয়্যার দিয়ে ইয়াহু!, এমএসএন বা স্কাইপির মতো সফটওয়্যারের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে স্বাভাবিক চ্যাট করা যায়। পাশাপাশি ভয়েস চ্যাটের সুবিধাও এতে দেওয়া হয়েছে। সফটওয়্যার চালু করে এতে যেকোনো নাম ব্যবহার করে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হয়, সে নাম দিয়েই সব সময় প্রবেশ করতে হয় এবং অন্যপক্ষ সে নাম দিয়েই তাকে চিহ্নিত করে থাকে। পরে অন্যান্য চ্যাটরুম যুক্ত করে সেখানকার বন্ধুবান্ধবের সঙ্গেও চ্যাট, ভয়েস চ্যাটিং, ছবি ও গান আদান-প্রদান করা যায়। প্রোগ্রাম বন্ধ না করলে বা ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন না করলে সার্বক্ষণিক এ সফটওয়্যার সক্রিয় থাকে। ফলে যেকোনো সময় কল আদান-প্রদান করা যায়। অসীম সময়ের ইন্টারনেট সংযোগ যদি না থাকে, তবে প্রতি কিলোবাইট হিসেবে অর্থ প্রদান ব্যয়বহুল হয়ে পড়বে। যদি মোবাইল ফোনে ওয়াই-ফাই প্রযুক্তি থাকে , তবে তা দিয়েও ইন্টারনেট ব্যবহার করা যেতে পারে।

বাংলাদেশে ভিওআইপি প্রযুক্তির সম্ভাবনা
বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে ভিওআইপির সুবিধা নেওয়া সম্ভব।তবে এ জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু নীতিমালা এবং সঠিক উদ্যোগের। ইতিমধ্যে এটি কার্যকর রয়েছে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে। ফলে সেসব দেশে অতি সামান্য খরচে বিদেশে ফোন করে কথা বলা যাচ্ছে বহুক্ষণ। ভিওআইপি প্রি-পেইড কার্ড কিনতে পাওয়া যায় যেকোনো দেশে। এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ নিম্নবিত্ত শ্রেণীর অসংখ্য মানুষ মধ্যপ্রাচ্যসহ অন্যান্য দেশে বসবাস করে। তাদের জন্য ভিওআইপি একটি ভালো সমাধান। আবার গ্রামের সুবিধাজনক স্থানে ভিওআইপি সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ফোনসেন্টার গড়ে তোলা যেতে পারে। এমনকি টেলিসেন্টারেও এর ব্যবহার চলতে পারে। 

Tuesday, December 3, 2013

Easy way to exchange and recharge in Bangladesh

Easy way to exchange and recharge in Bangladesh:
Please browse this website: http://www.exchangenrecharge.com/

Monday, December 2, 2013

মোবাইল রেডিয়েশন

মোবাইল রেডিয়েশন
-রোহিত সাধু খাঁ
কিছুকাল আগে, হয়ত একযুগ আগের কথা_ এদেশের মানুষ মোবাইল টেলিফোন ব্যবহারের কথা ভাবতই না। তখন যে সকল স্টুডিওতে ছবি তোলা হতো সেখানে স্টুডিওর মালিকরা একটা সংযোগবিহীন টেলিফোন রাখতেন। তখনকার দিনে ফোন কানে নিয়ে ছবি তোলা একটা প্রেস্টিজিয়াস ব্যাপার ছিল। বিদেশে আত্নীয়পরিজনের সঙ্গে কথা বলা লাগবে বাড়ি থেকে পরিচ্ছন্ন কাপড় পরে ফোনের দোকানে যেতে যেন তাকে দেখা যাবে। এই যন্ত্রটার ওপর কৌতূহলের কোন শেষ ছিল না। এর পর এলো মোবাইল ফোন প্রথম তা ব্যবহার করত ব্যবসায়ী, উকিল, মোক্তার, বড় কর্মকতর্া, মন্ত্রী, এম পি। মোবাইল যারা ব্যবহার করত তারা সাধারণত চলত চার চাকায়। দিনে দিনে এখন একমাত্র পদব্রজ (পা) যাদের ভরসা তারাও এই বস্তু ব্যবহারে অভ্যস্থ হয়ে পড়েছে। জীবনে গতি বেড়েছে একথা অস্বীকার করা যাবে না; তবে ক্ষতিও যে বেড়েছে, পাঠক একটু চিনত্মা করলে আপনারাও হয়ত একমত হবেন। আসলে আপনাদের চিনত্মনে এখন কোন ক্ষতির কথা ঘুরছে তা হয়ত বোঝা যাবে না। কিন্তু অনেক বড় ক্ষতি করছে এই মোবাইল ফোন থেকে বেড় হওয়া তেজস্ত্রিয়তা তথা রেডিয়েশন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনেক গবেষক প্রতিনিয়ত এর অপকারিতা কমানোর জন্য অক্লানত্ম পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। যার ফলসরূপ বেরিয়ে আসতে শুরম্নুকরেছে নানা ভয়ঙ্কর তথ্য। বিশ্বসাস্থ্য সংস্থা (ডঐঙ)-এর মতে মতে, বিশ্বব্যাপী গত দশ বছরে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৩০ শতাংশ। শুধু রেডিয়েশনের কারণে শরীরের টিউমার বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হচ্ছে। এছাড়াও মাথাব্যথা, অবসাদ, বিরক্তি, সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুক্ষণের জন্য বিছানায় বসে থাকাসহ নানাবিধ সমস্যা এই মোবাইল রেডিয়েশনের কারণে দিন দিন বাড়ছে । এভাবে বাড়তে থাকলে হয়ত এক দিন দেখা যাবে পৃথিবীতে আশঙ্কাজনক হারে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়াও প্যান্টের পকেট বা বেল্টের কাছাকাছি মোবাইল ফোন রাখার কারণে ২৫ ভাগ শুক্রাণু বা স্পার্মের উৎপাদন কম হচ্ছে। শার্টের পকেটে রাখার কারণে হার্টের নানা রকমের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। দীর্ঘক্ষণ কথা চালিয়ে যাওয়ার সময় কানের কাছে মোবাইল ফোন রাখার কারণে কানের পাশে রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় এবং মাথা ব্যথা শুরম্নু হয়। কারও যদি আগে থেকেই কানের পাশে বা মাথার কোন অংশে টিউমার থেকে থাকে তা মোবাইল রেডিয়েশনের প্রভাবে আরও ত্বরান্বিত হয়। পাঠক, ওসব ভয়ঙ্কর কথায় আপনাদের আতঙ্কিত করা এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। এই সকল হতাশার পড়ে আশার কিছু কথা বলাই মূল উদ্দেশ্য। উপরে বসে যিনি কলকাঠি নারাচ্ছেন তিনি অাঁধারের পরে আলোর নিয়ম করে রেখেছেন। কিছু ব্যাপার মানলে এই রেডিয়েশনের প্রভাব থেকে একেবারে মুক্তি না মিললেও কিছুটা হলেও কমানো যায়। নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রেখে মোবাইল ব্যবহার করলে রেডিয়েশন অনেক কম প্রভাবিত করতে পারবে আমাদের শরীরকে।
০ কথা বলার সময়ের দৈর্ঘ্য কমাতে হবে। অথবা বেশি সময় কথা বলার ক্ষেত্রে কান পরিবর্তন করে কথা বলতে হবে ।
০ একটানা অবশ্যই ৫ মিনিটের বেশি কথা বলা উচিৎত হবে না।
০ কথা বলার সময় মোবাইল ফোনটির অবস্থান আপনার কান থেকে কৌণিক, রৈখিক ও উচ্চতার দিক থিকে বার বার পরিবর্তন করম্নন।
০ স্পিকার ফোন ব্যবহার করা যেতে পারে। যেখানে স্পিকার ফোন ব্যবহার করে কথা বলা সমস্যা সেখানে তারযুক্ত হেডফোন ব্যবহার করা যাবে, আবশ্যই বস্নুটুথ ডিভাইস নয়।
০ কাথা বলার সময় ফোনটি আপনার শরীর থেকে অন্তত ৬ সেন্টিমিটার দূরে রাখুন। স্মার্টফোন বা আইফোনের ক্ষেত্রে আরও বেশি।
০ প্যান্ট বা শার্টের পকেটে ফোন না রেখে হাতে রাখা অপেক্ষাকৃত নিরাপদ।
০ কম ফ্রিকোয়েন্সি তথা যেখানে নেটওয়ার্ক পেতে সমস্যা মনে হয় সেখানে ফোনে কথা না বলা।
০ ফোনে যখন কল গ্রহণ করছেন বা কারও কাছে কল করছেন কানেক্ট হওয়ার আগ পর্যনত্ম শরীর থেকে দূরে রাখা।
০ রেডিয়েশন নিরোধক চিপ ব্যবহার করা। অথবা রেডিয়েশন নিরোধক ডিভাইস ব্যবহার করা। যদিও সেই অর্থে কোন রেডিয়েশন নিরোধক ডিভাইস বাজারে আসেনি। ছ-ষরহশ একটি ডিভাইস পাওয়া যায় যা লকেট, পেন্ডেন্ট অথবা ব্রেসলেট হিসেবে পাওয়া যায়। আমাদের দেশীয় টাকায় যার নূনতম দাম ১৫০০০ টাকা।
০ শোবার সময় মোবাইল ফোনটি অবশ্যই মাথার কাছ থেকে দূরে রাখা।
মোবাইল রেডিয়েশন তথা আরএফ ফ্রিকোয়েন্সি শুধু মনুষেরই ক্ষতি করে না গাছের ফল না ধরা বা ফল ধরা কমে যাওয়ার পেছনে এর বড় প্রভাব রয়েছে। এই রেডিয়েশন গাছের মিউটেশনের জন্য দায়ী। এমনও হয় রেডিয়েশনের প্রভাবে গাছের চারিত্রিক গঠন পরিবর্তিত হয়ে যায়্।
এ থেকে গাছ বাঁচানোর জন্য নেটওয়ার্ক জাম্পার ব্যবহার করে নির্দিষ্ট এলাকা সিগনাল মুক্ত রাখা যেতে পারে। এতে গাছের ফলের পরিমাণ বাড়বে, পরাগরেণু ঝরে পরবে না।
Source: http://www.dailyjanakantha.com

এন্টি-রেডিয়েশন কিট বা ষ্টিকারের জন্য ফোন করুন এই নাম্বারে: 01822666703, মূল্য: ৳330

Source: http://bikroy.com

 

মোবাইল ফোনের এন্টি রেডিয়েশন কেস Pong releases anti radiation mobile case

 

মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন থেকে ক্যান্সার হয় কিনা সেটা নিশ্চিত করা হয়নি। কিছু ক্ষতি হয় এটা যদিও নিশ্চিত। সেই ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে এন্টি রেডিয়েশন কেস বাজারে ছেড়েছে পং নামে এক কোম্পানী। এটা মোবাইল ফোনের রেডিয়েশনের ৬০ ভাগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম বলে বলা হয়েছে।
সিইএস এ দেখানো এই কেসের দাম ৪৯.৯৫ ডলার। ব্লাকবেরি সেটের কয়েকটি মডেলের জন্য পাওয়া যাচ্ছে। যারা ল্যাবরেটরীতে এটা পরীক্ষা করেছেন তারা বলছেন এটা কাজ করে।
সেল ফোনগুলি নেটওয়ার্ক থেকে সিগন্যাল গ্রহন করে এবং সেট থেকে সিগন্যাল পাঠায়। এই সিগন্যালগুলি সবদিকেই যায় ফলে সেট থেকে সরাসরি কোনদিকে সরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা যায় না। ব্যবহারকারীর মাথায় প্রবেশ করে। এই ব্যবস্থায় দ্বিতীয় আরেকটি এন্টেনা ব্যবহার করা হয়েছে যা সিগন্যালকে মস্তিস্কের বিপরীত দিকে সরিয়ে দেয়।
পং এর আগে আইফোন এর জন্য কেস বাজারে ছেড়েছে। ড্রয়েড এবং নেক্সাস ওয়ানের কেসিংও অল্পদিনেই পাওয়া যাবে।
বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৪০০ কোটি মোবাইল ফোন ব্যবহৃত হচ্ছে। কাজেই এটা আকর্ষনীয় ব্যবসা হতে পারে সন্দেহ নেই।


মোবাইলে চার্জ যখন সর্বনিন্ম পর্যায়ে থাকে তখন এর থেকে দূরে থাকা মানে ব্যাবহার না করাই ভালো কারন তখন এর রেডিয়েশন ১০০ গুন বেড়ে যায় আর তা পারমাণবিক বিস্ফোরণের পরবর্তী রেডিয়েশনের সমান।
Source: http://www.beshto.com


Cell Phone Radiation Protection-10 Tips:

Sunday, December 1, 2013

ইসলামী ব্যাংক এর “এম ক্যাশ”মোবাইল ব্যাংকিং

ইসলামী ব্যাংক এর “mCash”(এম ক্যাশ) মোবাইল ব্যাংকিং


ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ mCash (এম ক্যাশ) মোবাইল ব্যাংকিং চালু  করেছে গত ২৭শে ডিসেম্বর, ২০১২সালে। DBBL Mobile Banking ও Bikash হতে অনেক সাশ্রয়ী।

এম ক্যাশ-এর সুবিধা সমুহ
দিনে ২৪ ঘন্টা, সপ্তাহে ৭ দিন ও ৩৬৫ দিন ব্যাংকিং সুবিধা শাখাবিহীন ব্যাংকিং সুবিধা দেশের যেকোন স্থান হতে ব্যাংকিং সেবা গ্রহন সম্ভব। বিদেশ হতে অল্প সময়ে সরাসরি মোবাইল একাউন্টে অর্থ প্রেরণ ব্যাংকিং সুবিধা বঞ্চিতদের জন্য ব্যাংকিং সুবিধা গ্রহনের ব্যবস্থা সর্বাধিক ও অধিকতর নিরাপদ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রায় সকল কার্যক্রমে ব্যাংক লেনদেনের সুযোগ সৃস্টি করা
এম ক্যাশ-এর সেবা সমুহ
স্বল্প সময়ে গ্রাহকের একাউন্ট খোলা
বিদেশ হতে অর্থ প্রেরণ ও গ্রহণ
নগদ টাকা জমা
নগদ টাকা উত্তোলন
এক একাউন্ট হতে অন্য একাউন্টে অর্থ স্থানান্তর
একাউন্টের ব্যালান্স জানা
বেতন/ভাতা প্রেরণ ও গ্রহণ
মোবাইল টপ-আপ (রিচার্জ)
পণ্য ক্রয়-বিক্রয়
যেকোন মোবাইল ফোন ও সিম ব্যবহার করে এই সুবিধা গ্রহণ
শুধুমাত্র ২০ টাকা জমা দিয়েই একাউন্ট খোলা যায়
ব্যাংকের অন্যান্য একাউন্টের সাথে লেনদেনের (জমা, উত্তোলণ, হস্তান্তর) ব্যবস্থা
এম ক্যাশ-এর একাউন্ট খোলা ও লেনদেন
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ মনোনীত যেকোন এজেন্ট, ব্যাংকের যেকোন শাখা এবং এম ক্যাশ চুক্তিবদ্ধ মোবাইল ফোন কোম্পানী কর্তৃক মনোনীত যেকোন এজেন্ট এর কাছে একাউন্ট খোলা ও লেনদেন করা যাবে। এজেন্টের কাছে খোলার ফরম পাওয়া যাবে।
এই একাউন্ট খোলার ফরম পূরণ করে ২০ টাকা জমা দিয়ে একাউন্ট খোলা যাবে।
এম ক্যাশ-এ একাউন্ট খোলার জন্য যা লাগবে
১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
জাতীয় পরিচয় পত্র/ নাগরিক সনদ পত্র/ ড্রাইভিং লাইসেন্স/ পাসপোর্ট এর ফটোকপি
এজেন্ট/ কর্মকর্তা গ্রাহকের তথ্যাবলীর মাধ্যমে গ্রাহকের মোবাইল একাউন্ট খুলবেন এবং গ্রাহকের মোবাইলে সাথে সাথে একটি SMS যাবে।
গ্রাহকের মোবাইল নাম্বারটির সাথে একটি Cheek ডিজিট যুক্ত হয়ে মোট ১২ সংখ্যার একটি মোবাইল একাউন্ট হবে।
এরপর গ্রাহকের মোবাইল ফোনে একটি ফোন আসবে এবং গ্রাহককে গোপন ৪ ডিজিটের PIN দিতে বলবে। গ্রাহক তার নিজসব চার ডিজিটের PIN দিবেন এবং এই PIN ই পরবর্তীতে তার লেনদেনের জন্য গোপন PIN হিসেবে কাজ করবে। এই অবস্থায় গ্রাহক তার মোবাইল একাউন্টে টাকা জমা দিতে পারবে।
এম ক্যাশ-এ মোবাইল একাউন্টে লেনদেনের সীমা
দৈনিক জমা : সর্ব্বোচ্চ ৫ বার
দৈনিক উত্তোলন : সর্ব্বোচ্চ ৫ বার
দৈনিক অর্থ স্থানান্তর : সর্ব্বোচ্চ ১০ বার
দৈনিক জমার পরিমাণ : ৫০-২৫,০০০ টাকা
দৈনিক উত্তোলণের পরিমাণ : ৫০-২৫,০০০ টাকা
দৈনিক স্থানান্তরের পরিমাণ : ১০-৫,০০০ টাকা
মাসিক মোট জমা : সর্ব্বোচ্চ ৩০ বার
মাসিক মোট উত্তোলন : সর্ব্বোচ্চ ১৫ বার
মাসিক মোট অর্থ স্থানান্তর : সর্ব্বোচ্চ ১০০ বার
মাসিক জমার পরিমাণ : ৩,০০,০০০ টাকা
মাসিক উত্তোলণের পরিমাণ : ১,৫০,০০০ টাকা
মাসিক স্থানান্তরের পরিমাণ : ১,০০,০০০ টাকা
মোবাইল একাউন্টে লেনদেনের সার্ভিস চার্জ
একাউন্ট খোলাঃ ফ্রি
বৈদেশিক অর্থ জমাঃ ফ্রি
বেতন ভাতা গ্রহনঃ ফ্রি
মোবাইল টপ-আপ (রিচার্জ)- ফ্রি
একাউন্ট ব্যালান্স চেকঃ ফ্রি
অর্থ জমাঃ ফ্রি
অর্থ উত্তোলনঃ ১০-১০০০ টাকা পর্যন্ত ১০ টাকা ১০০১-২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ১% হারে
মার্চেন্ট পেমেন্টঃ ফ্রি
 

আরো বিস্তারিত জানতে নিকটস্থ ইসলামী ব্যাংক এর যেকোন শাখা অথবা এজেন্টের নিকট যোগাযোগ করুন।

 

Thursday, November 28, 2013

মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য সেবা



মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য সেবা


মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নাগরিকগণ এখন সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত চিকিৎসকের কাছ থেকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরামর্শ নিতে পারছেন। সেজন্য বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে (মোট ৪৮২টি হাসপাতাল)
একটি করে মোবাইল ফোন দেয়া হয়েছে। আপনিও এই সেবা গ্রহণ করতে পারেন। এসব মোবাইল ফোনের নম্বর স্থানীয় পর্যায়ে প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখানে ক্লিক করলে আপনি নম্বরগুলোর তালিকা পাবেন। ২৪ ঘন্টা ব্যাপী কোন না কোন চিকিৎসক এই মোবাইল ফোনের কল রিসিভ করেন। স্থানীয় জনগণ এসব মোবাইল ফোনে ফোন করে হাসপাতালে না এসেই বিনামূল্যে চিকিৎসা পরামর্শ নিতে পারেন।
এই সেবা চালুর ফলে গ্রাম বা প্রত্যন্ত এলাকায় বসবাসরত ধনী-গরীব সকলের জন্যই বিনামূল্যে সরকারী চিকিৎসকদের নিকট থেকে চিকিৎসা পরামর্শ গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। নিঝুম রাতে, জরুরী প্রয়োজনে বা পথের দুরত্বের কারণে চিকিৎসা পরামর্শ পেতে আর দেরী করার প্রয়োজন নেই। হাতুড়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হয়ে ভুল বা অপচিকিৎসার ঝুঁকি নেবারও প্রয়োজন নেই। যে চিকিৎসা বাড়িতে বসেই সম্ভব তার জন্য হাসপাতালে আসার প্রয়োজন নেই। যে চিকিৎসা গ্রামের কমিউনিটি ক্লিনিকেই সম্ভব তার জন্য উপজেলা বা জেলা হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। আবার যে রোগটি জটিল এবং আশু চিকিৎসা প্রয়োজন তার জন্য অযথা এখানে সেখানে ঘোরাঘুরিতে সময় নষ্ট না করে বড় হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শটিও পাওয়া সম্ভব একটি মাত্র ফোন কল করেই। ব্যস্ত মানুষেরাও রোগের শুরুতেই পরামর্শ নিতে পারেন চিকিৎসকের। এর ফলে রোগ জটিল হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক কমে যায়।
দেশের সরকারী হাসপাতালগুলোর বহির্বিভাগে বহু রোগী আসে। সীমিত জনবল এবং ঔষধপত্র দিয়ে সব সময় মানসম্পন্ন সেবা প্রদানের কাজটি তাই কঠিনই বটে। মোবাইল ফোন স্বাস্থ্য সেবার ব্যাপক প্রচার হলে অনেক রোগী ঘরে বসেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। ফলে হাসপাতালগুলোর উপর চাপ কমবে। তখন সীমিত জনবল ও সম্পদ দিয়েই আগত রোগীদের ভালো চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হবে। রোগীদের সন্তুষ্টিও বৃদ্ধি পাবে। মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য সেবা কমিউনিটি ক্লিনিকেও সম্প্রসারণ করা হবে।

 

মোবাইল ট্র্যাকিং: হয়রানি ও পরিত্রানের উপায়

মোবাইল ট্র্যাকিং: হয়রানি ও পরিত্রানের উপায়




বর্তমানে বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের গ্রেফতার, গুম ও গতিবিধি লক্ষ্য রাখার জন্য পুলিশ-র‌্যাব ও যৌথবাহিনী মোবাইল ট্র্যাকিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে আবার এতে হয়রানীর শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষও। তাই এ বিষয়ে সবার ধারণা থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশের সব মোবাইল অপারেটর বিটিআরসি এর আইন আনুসারে গোয়েন্দা সংস্থার কাছে সব সিমের তথ্য প্রকাশ করেতে আইনগতভাবে বাধ্য। তাই আইন শৃংখলা বাহিনী যেকোন সময় অপারেটরের সার্ভারে অনুপ্রবেশ করে যে কোন সিমের তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করতে পারে। যখন কোন অপরাধী কে ধরতে মোবাইল ট্র্যাকিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তখন সর্বপ্রথম সন্দেহভাজন সিম নাম্বারটি নিয়ে দেখা হয় সিমটি খোলা আছে কিনা আর থাকলে এখন কোন জায়গায় আছে? এক্ষেত্রে সিমটি যে জায়গায় খোলা থাকে সেখানে টাওয়ার এর মাধ্যমে অপরাধীর অবস্থান নির্নয় করা যায়। এক্ষেত্রে একটি বিশেষ পোর্টেবল (ভ্রাম্যমাণ) ডিভাইস এর সাহায্যে টাওয়ার থেকে সিম কত দুরত্বে আছে তা দেখতে পারে গোয়েন্দা সংস্থা। ডিভাইসটি একেবারে আপনার দেহ পর্যন্ত আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে যেতে পারে। যদি সিম বন্ধ থাকে তাহলে সিমের অতীত ইতিহাস জানার জন্য অপারেটরের সার্ভারে প্রবেশ করে গোয়েন্দা সংস্থা। একটি সিম চালু করার পর যে বিষয়গুলো স্বয়ংক্রিয় ভাবে অপারেটরের সার্ভারে রেকর্ড হয়ঃ 1.ঐ সিমের মালিকের নাম–ঠিকানা ও ছবি (যদি রিজিষ্টার্ড সিম হয়)। 2.কল লিস্ট(রিসিভ ও ডায়াল্ড), SMS (ইনবক্স-আউটবক্স) । 3.সিমটি নিয়ে ব্যবহারকারী কোন কোন জায়গায় ভ্রমণ করেছিল এবং কত সময় পর্যন্ত প্রতিটি জায়গায় ছিল। 4.সিমটির জন্য যে মোবাইল সেট ব্যবহৃত হয়েছে বা হচ্ছে সেটির IMEIনাম্বার। প্রতিটি মোবাইল সেটেরই ২টি বা ৩ টি IMEI নাম্বার থাকে যা সেটের ব্যাটারী খুলার পর দেখতে পাবেন। 5.রিচার্জ ও ব্যালেন্স এর হিস্টোরী। এক্ষেত্রে সাধারণত অপরাধীরা ভুয়া সিম ব্যবহার করায় সিমের মালিকের নাম–ঠিকানা ও ছবি পাওয়া যায় না। তবে মজার ব্যপার হলো এই বিষয়গুলোর ব্যপারে অপরাধীরা ক্লু রেখে যায়ঃ ১.কল লিস্ট(রিসিভ ও ডায়াল্ড), SMS (ইনবক্স-আউটবক্স), ২.সিমটি নিয়ে ব্যবহারকারী কোন কোন জায়গায় ভ্রমণ করেছিল এবং কত সময় পর্যন্ত এক এক জায়গায় ছিল। ৩. সিমটির জন্য যে মোবাইল সেট ব্যবহৃত হচ্ছে সেটির IMEIনাম্বার। ❑ তখন গোয়েন্দা সংস্থা এই তিনটি নিয়ে গবেষনা করে। প্রথমত কল লিস্ট থেকে ঐ সিমে ইঙ্কামিং ও আঊটগোয়িং কল ও এসএমএস এর নাম্বারগুলো সংগ্রহ করে সেগুলো থেকে সন্দেহভাজন নাম্বারগুলোও ট্র্যাকিং এর আওতায় নিয়ে আসা হয়। ১ম পর্যায়ে কোন কিছু পাওয়া না গেলে ২য় পর্যায়ে ‘সিমটি নিয়ে ব্যবহারকারী কোন কোন জায়গায় ভ্রমণ করেছিল এবং কত সময় পর্যন্ত এক এক জায়গায় ছিল’ তা দেখে ঐ জায়গাগুলোতে স্পাইদের পাঠানো হয় ঐখানে কারা ছিল তা খুজে বের করার জন্য। ২য় পর্যায়ে কোন ক্লু পাওয়া না গেলে ৩য় পর্যায়ে সিমটির জন্য যে মোবাইল সেট ব্যবহৃত হচ্ছে সেটির IMEIনাম্বার টিতে অন্য কোন সিম লাগানো আছে কিনা এটা সার্চ করে হয়।যদি একি মোবাইল সেটে অন্য সিম লাগানো হয় তাহলে IMEIনাম্বার এর মাধ্যমে অপরাধীর অবস্থান যেনে ফেলা যায়। অনেক সময় সিম ব্যবহারকারী মোবাইল অফ করে রাখলেও মোবাইল সেটের ব্যাটারী খুলে না ফেললে মোবাইলের BIOS অন থাকায় টাওয়ার এ সিগনাল চলে যায়।এর ফলে সিম ও সেট এর IMEI এর তথ্য টাওয়ার এ চলে যায়। ফলে সন্দেহভাজন ব্যাক্তির অবস্থান প্রকাশ হয়ে যায়। 
        হয়রানি থেকে পরিত্রানের জন্য করনীয়ঃ ১.রেজিস্টার্ড সিম ব্যবহার না করা। ২. পরিচিত সিম ও ঐ সিমের ব্যবহৃত সেট ব্যবহার না করা। একই সেট ব্যবহার করলে অন্য সিম লাগালেও আপনার সেটের IMEIকিন্তু পেয়ে যাবে। ৩.মোবাইল সেট বন্ধ রাখলেও ব্যাটারী না খুলে ফেললে মোবাইলের BIOS অন থাকে বলে আপনার অবস্থান নির্ণয় করা যাবে। ৪. সিম নিয়ে কোন কোন জায়গায় যাচ্ছেন, কল লিস্ট(রিসিভ-ডায়াল), এসএমএস (ইনবক্স-আঊটবক্স-ড্রাফট) এগুলো কিন্তু অপারেটরের সার্ভারে রেকর্ড করা হচ্ছে তাই সতর্ক থাকবেন। ৫. আপনার অনেক দিন আগের পরিচিত সিম নতুন মোবাইল সেটে ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকবেন। এক্ষেত্রে নতুন সেটের IMEI চলে যাবে টাওয়ারে। ৬. সেন্সিটিভ কথা মোবাইলে বলবেন না। অনেক সময় সন্দেহভাজনকে না ধরে তার কথোপকথোন শুনে গোয়েন্দা সংস্থা।
◉সবাই বিষয়টি অনুধাবন করতে পারলে অনাকাক্ষিত গুম, খুন ও হয়রানি থেকে বাচতে পারবেন এটাই আশা করি।
শেয়ার করে সবাই কে জানিয়ে দিন ✉ ✉ ✉ ✉ ✉ ✉......

Source: Facebook

Thursday, November 14, 2013

মোবাইল ফোন নিয়ে কিছু প্রয়োজনীয় ভিডিও প্রতিবেদন

মোবাইল ফোন নিয়ে কিছু প্রয়োজনীয় ভিডিও প্রতিবেদন


মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল!! ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অপব্যবহারে ঝুঁকছেমোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল!! 


তরুণ প্রজন্মের মোবাইল ফোন ব্যবহার:


মোবাইল অ্যাপসের জগতে বাংলাদেশি তরুণদের বিচরণ: সম্ভাবনাময় নতুন পেশা

মোবাইল প্রতারণার নয়া কৌশল!