Pages

Thursday, March 28, 2013

বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের দাম, লেটেস্ট মডেল, ফীচার, রিভিউ দেখে নিন অনলাইনে

বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের দাম, লেটেস্ট মডেল, ফীচার, রিভিউ দেখে নিন অনলাইনে

টিউন করেছেন : spyridon 

 

মোবাইল ফোন কেনার আগে মোবাইল ফোন সম্পর্কে জানা অত্যাবশ্যক। শুধু কেনার জন্যই নয় বরং বর্তমান স্মার্টফোনের যুগে লেটেস্ট মোবাইল ফোন মডেলগুলোতে কি কি নতুন ফিচারস যোগ করা হলো, ব্যবহারকারীর মন্তব্য ইত্যাদি সম্পর্কে জানাটাও একটা চরম আগ্রহের বস্তু হয়ে দাড়িয়েছে। বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের চাহিদা যেকোনো উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর চেয়ে কম নয়। দেশের ১৬ কোটি মানুষের একটা বড় অংশ মোবাইল ফোন তাদের দৈনন্দিন জীবনের অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন।
যে জিনিসটাকে আপনি আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী হিসেবে বেছে নিবেন তার সম্পর্কে জানা জরুরি। মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে জানা জরুরি যে -
  • আপনার বাজেটের মধ্যে কোন ব্রান্ডের কোন মডেল বাজারে পাওয়া যাবে,
  • ফোনটি সম্পর্কে ব্যবহারকারী বা জনগনের মতামত কি,
  • ফোনের  স্পেসিফিকেশন বা ফীচার কি কি
  • কোন মডেলগুলো বর্তমানে জনপ্রিয়
ইত্যাদি।
তথ্য যুগে এসকল তথ্য আপনি ঘরে বসেই জেনে নিতে পারবেন। বাংলাদেশ এক্ষেত্রে সাফল্যের সাথে এগিয়ে চলছে। বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে আপনি পেতে পারেন বাংলাদেশে মোবাইল ফোন সম্পর্কে আপনার কাঙ্খিত তথ্যাবলি। এক্ষেত্রে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ওয়েবসাইট হচ্ছে mobiledokan.com. সাইটটি আমার এতই পছন্দ যে এটা সম্পর্কে দুএকটি কথা আপনাদের না বললেই নয়। এখানে মোবাইল ফোন সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্যাবলী নির্ভুল এবং চমৎকারভাবে সাজানো হয়েছে। ওয়েবসাইটির ডিজাইনও খুবই মানসম্মত। সাইটের উপরে সার্চ বক্সে মোবাইল ফোন মডেলের নাম ইংরেজিতে টাইপ করে পেয়ে যাবেন সকল তথ্য। আশা করি আমার দেয়া তথ্য আপনাদের উপকারে আসব।

 

Tuesday, March 26, 2013

মোবাইল ফোনের সুরক্ষা: চুরিরোধে করণীয়

মোবাইল ফোনের সুরক্ষা: চুরিরোধে করণীয়


মোবাইল ফোনের ব্যবহার এখন আর কোনো ধরনের শ্রেণীর মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। বরং সব ধরনের মানুষের হাতেই রয়েছে মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনের ব্যবহার বৃদ্ধির সাথে সাথে একে নিয়ে দুশ্চিন্তাও বেড়েছে। মোবাইল ফোনের সাধারণ কিছু সুরক্ষার কথা তুলে ধরা হলো এই লেখায়। 
# অনেক সময়ই মোবাইল ফোন হঠাৎ করে পানিতে পড়ে যায়। এই ধরনের পরিস্থিতিতে মাথা গরম না করে যত দ্রুত সম্ভব তা পানি থেকে তুলে ফেলুন। সাধারণত মোবাইল ফোনের প্লাষ্টিক কাভারটি এতো শক্তভাবে আটকানো থাকে যে ২০ সেকেন্ডের কম সময়ে এতে সহজে পানি ঢুকে না। সেটটি পানি থেকে তোলার পর কাভারটি খুলে ব্যাটারিটি বের করে নিন এবং ফোনে সিম বা রিম থাকলে তা দ্রুত খুলে ফেলুন ফোন থেকে। তাপ প্রয়োগ ছাড়াই সেটটিকে শুকিয়ে নিন। এ ক্ষেত্রে হেয়ার ড্রায়ার একটি ভালো উপকরণ হতে পারে। তারপর টিস্যু দিয়ে হালকা করে সেটের বিভিন্ন অংশ যত দ্রুতসম্ভব মুছে নিন। বেশ লম্বা সময় অপেক্ষা করে যখন মনে হবে সেটটি পরিষ্কার হয়েছে এবং শুকিয়ে গেছে তখন হ্যান্ডসেটটির কাভার এবং ব্যাটারি পুনঃস্থাপন করে চালু করুন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এরপর সেটটি আগের মতোই কাজ করবে। খেয়াল রাখবেন, হ্যান্ডসেট শুকানোর সময় কখনওই যেন বেশি তাপ না লাগে। 
# শুধু পানিতে পড়া নয়, সেটটি হাত থেকে বা বেশ উপর থেকে পড়ে গেলে সাথে সাথে সেটটি বন্ধ করুন এবং কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে চালু করুন। 
# যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন, তাদের সতর্ক থাকতে হবে ভাইরাস এবং অন্যান্য আক্রমণ থেকে। এ কারণে স্মার্টফোনে ভালো অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা প্রয়োজন সবসময়। ইদানিং শীর্ষস্থানীয় অ্যান্টিভাইরাস প্রস্তুতকারকদের প্রায় সকলেই মোবাইলের জন্য সিকিউরিটি প্রদান করে থাকে। এগুলোর দামও বেশি নয়। আমাদের দেশেও এখন এগুলো সহজলভ্য। কাজেই নিজের নিরাপত্তার খাতিরে ভালো সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। 
# ফোনের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারে সতর্ক হোন। স্মার্টফোন ব্যবহারের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকই হচ্ছে অ্যাপ্লিকেশন। তবে অ্যাপ্লিকেশনের ছদ্মবেশে ফোনে ম্যালওয়্যার ঢুকে যেতে পারে, যা আপনার তথ্যগুলো হাতিয়ে নেয়ার জন্য যথেষ্ট। কাজেই উৎস বিশ্বস্ত না হলে অ্যাপ্লিকেশন, তা যত ভালোই হোক, ইন্সটল না করাই ভালো। 
# মোবাইল ফোন চুরি হওয়ার সাথেসাথেই আপনার নেটওয়ার্ক প্রোভাইডারকে খবর দিয়ে ফোন লক করে দিন। তা হলে সিম পাল্টানোর পরও কেউ ফোনটি ব্যবহার করতে পারবে না। 
## নিজের ফোনের বিষয়ে যাবতীয় তথ্য নিজের কাছে রেখে দিতে হবে। এসব তথ্যের মধ্যে ফোনের মডেল এবং পিন নম্বর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর সাথে ফোনের সিরিয়াল নম্বর বা আইএমইআই নম্বরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তোমার ফোনের সিরিয়াল নম্বর বা আইএমইআই নম্বর জেনে সেটি সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। 
# নেটওয়ার্ক প্রোভাইডারের কাছে গিয়ে ফোন রেজিস্টার করে রাখা প্রয়োজন। তা হলে চুরি হলে ফোন লক করা সহজ হবে। 
# ব্যক্তিগত যোগাযোগের নম্বরগুলো সিম কার্ডে সেভ করে রাখলে ভালো হয়। ফোন চুরি হয়ে গেলে ফোন থেকে নম্বর সংগ্রহ করা গেলেও সিম লক হয়ে গেলে সিম থেকে নম্বর চুরি করা যাবে না। 
# গাড়ির জানালা খোলা অবস্থায় ড্যাশবোর্ডে ফোন রাখা যাবে না। 
# রাস্তায় হাঁটার সময় মোবাইল ফোন হাতে থাকলে সাবধানে ধরে রাখতে হবে। 
# বাসে চলাচলের সময় জানালার পাশে হাত রেখে মোবাইল ধরে না রাখাই ভালো। ছিনতাইকারীরা কিন্তু তক্কে তক্কেই থাকে। 
# কি প্যাড ছাড়াও ফোন লক করে রাখা ভালো। এ ক্ষেত্রে ফোন চুরি যাওয়ার পর কেউ যদি লক খুলেও ফেলে, তা হলেও ফোনে থাকা সব যোগাযোগ নম্বর ডিলিট হয়ে যাবে। 
# ফোন চুরি যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সার্ভিস প্রোভাইডার অর্থাৎ মোবাইল অপারেটর এবং পুলিশকে খবর দেওয়া উচিত। কারণ আপনার চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অনেকেই অনেক অনাকাক্সিক্ষত কাজ করে ফেলতে পারে, যার দায় পড়বে আপনার উপরেই। কাজেই এসব বিষয়ে সাবধান থাকা জরুরি। অপারেটর একবার ফোন লক করে দিলে আর সেই ফোন অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। 
# অনেকেই ফোনের সিরিয়াল নম্বর জানেন না এবং কী করে এটা জানতে হয়, সেটাও জানেন না। * ০৬  নম্বর ফোনের কি প্যাডে টাইপ করলে মোবাইল স্ক্রিনে ১৫ ডিজিটের একটা নম্বর দেখা যাবে। কোনও কোনও মোবাইল থেকে নম্বরটা ডায়ালও করতে হতে পারে। মোবাইল ফোন হারিয়ে গেলে এই ১৫ ডিজিটের নম্বরটা জানা থাকলে, পুলিশের সাহায্যে সহজেই মোবাইলটির অবস্থান জানা যাবে। 



মোবাইল ফোন চুরি হওয়ার সাথেসাথেই আপনার নেটওয়ার্ক প্রোভাইডারকে খবর দিয়ে ফোন নিষ্ক্রিয় করে দিন। চুরি হওয়া মোবাইলকে কিভাবে নিষ্ক্রিয় করবেন?: আপনার মোবাইলের সিরিয়াল নম্বর চেক করতে কীপ্যাডে টাইপ করুন *#০৬# একটি ১৫ সংখ্যার কোড আসবে। এই নম্বরটি আপনার মোবাইলের নিজস্ব পরিচয়। এটি লিখে কোনো নিরাপদ স্থানে রাখুন। যদি আপনার মোবাইল চুরি হয়ে যায়, আপনার মোবাইল সার্ভিস প্রোভাইডারকে কল করে এই কোডটি দিন। তারা তখন আপনার হ্যান্ডসেটটি ব্লক করতে সক্ষম হবে। সুতরাং চোর যদি আপনার সিম কার্ড বদলায়ও, আপন মোবাইল অব্যবহারযোগ্য হয়ে পড়বে। আপনি হয়ত আপনার মোবাইল আর ফেরত পাবেন না, কিন্তু আপনি ব্যাপারে নিশ্চিত হবেন যেই আপনার মোবাইল চুরি করেছে সেও এটি আর ব্যবহার করতে পারবে না। এভাবে যদি সবাই চলে, তাহলে কেউই কারো মোবাইল আর চুরি করবে না।

Source: http://www.howto.techzoom24.com
 

আপনার মোবাইল ফোনটি জলে ভিজলে যা করবেন

আপনার মোবাইল ফোনটি জলে ভিজলে যা করবেন

 

বতমান যুগে মোবাইল ফোন ছাড়া কারো এক মুহুর্ত চলে না। এটা আমরা সবাই জানি যে, মোবাইল ফোনের  প্রধান শত্রু  হচ্ছে জল। তাই আমাদের মোবাইল ফোনটিকে সবসময়ই জল থেকে দূরে রাখতে হয়। কিন্তু তারপরেও যদি পরেই যায় তবে যা করবেন।
index
তা নিম্নরূপ:
১. মোবাইল ফোনটি যত দ্রুত সম্ভব জল থেকে তুলে ফেলুন। হালকাভাবে মোবাইলটির নানান অংশ টিস্যু দিয়ে মুছবেন। জল মোছার জন্য টিস্যু পেপার বা সুতির কাপড় ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত ঝাঁকাবেন না। তাহলে অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অংশেও জল ঢুকে যেতে পারে।
২. মোবাইল ফোনের ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপের একটি। ফোনের অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে পারে, যদি আপনি এর শক্তির উৎস (ব্যাটারি) বিচ্ছিন্ন করে দেন।
৩. সিমকার্ডটি খুলে ফেলুন। এতে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি থাকতে পারে। কার্ডটি খুলে শুকিয়ে এক পাশে রেখে দিন।
৪. মোবাইল ফোনের খাপ ও অন্যান্য বাড়তি জিনিসগুলোও আলাদা করে রাখুন।
৫. মোবাইল ফোনটি ভালোভাবে শুকোন। ব্যাটারি খুলে অভ্যন্তরীণ অংশ শুকিয়ে নিন যতটুকু পারা যায়। শুকানোর জন্য অতিরিক্ত তাপমাত্রা প্রয়োগ করবেন না।
৬. ফোনের ভেতরের কিছু অংশে আপনি বিশেষভাবে তাপ দিতে পারেন। যেমন টেবিল ল্যাম্পের সাহায্যে।
৭. সম্ভব হলে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করুন। আপনার ফোনের বিভিন্ন অংশের মধ্য থেকে একদম ছোট্ট জল বিন্দুও টেনে বের করতে সাহায্য করবে।
৮. ফোনটি শুকাতে চাল ব্যবহার করুন। শুকনো চাল খুব ভালো কাজ করে থাকে। এক রাতের জন্য চালের মধ্যে আপনার ফোনটি রেখে দিন। এটা করলে ফোনে এক কণা জলও অবশিষ্ট থাকবে না।
৯. সম্ভব হলে মোবাইল ফোনের সব অংশ খুলে শুকনো জায়গায় রাখুন।
১০. এখন ফোনটি পরীক্ষা করুন। ভালোভাবে পরিষ্কার করে ব্যাটারি ও সিমকার্ড লাগিয়ে ফোনটি চালু করুন।
১১. শুকানোর পরেও যদি ফোনটি চালু না হয়, আপনি একে পুরোপুরি খুলতে পারেন (যদি আপনার প্রাথমিক ধারণা থেকে থাকে), এর কেসিং এবং অন্যান্য সব অংশ।
১২. সাবধানতার সঙ্গে খুলে টিস্যু পেপার দিয়ে মুছে ফেলুন। আবার ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করতে পারেন।
১৩. ফোনটিকে ভেজা অবস্থায় ফেলে রাখবেন না। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুকাতে শুরু করুন। ফোনটি কোনোভাবেই শুকানোর আগে চালু করার চেষ্টা করবেন না। এতে শর্টসার্কিট হয়ে পুরো ফোনটিই বাতিল হয়ে যাবে।
১৪. ব্যাটারিটি অতিরিক্ত তাপ থেকে দূরে রাখুন। খুব সহজেই আগুন লেগে যেতে পারে।
ধন্যবাদ

Source: http://www.techbengal.com

 

Monday, March 25, 2013

ফোন চুরি ঠেকাবেন যেভাবে

ফোন চুরি ঠেকাবেন যেভাবে

ইদানিং ফোন চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা বেড়েই চলেছে। আপনার সামান্য অসতর্কতাতেই চুরি বা ছিনতাই হয়ে যেতে পারে আপনার প্রিয় ও মূল্যবান স্মার্টফোনটি। এ ধরনের ঘটনায় কী করণীয় তার কিছু সহজ উপায় নিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়াতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফোন চুরির ঘটনা ঠেকাতে ব্যবহারকারীকে সতর্ক হতে হবে পাশাপাশি হতে হবে চোরের চেয়েও স্মার্ট।

ডলফিনের মতো সজাগ থাকুন 

ডলফিন ঘুমানোর সময় এক চোখ খোলা রেখে ঘুমায়, অর্থাত্ আকস্মিক কোনো বিপদ বা আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সতর্ক হয়ে থাকে। মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীকেও নির্জন পথে বা বিপদজনক এলাকায় হাঁটার সময় চোখ-কান খোলা রেখেই চলতে হবে। কোনো রেঁস্তোরার টেবিলে, চা-কফির দোকানে মোবাইল ফোন ফেলে রাখবেন না। দামী স্মার্টফোন দেখিয়ে ব্যবহার করবেন না।

ফোন লক করে রাখুন
মোবাইল ফোন চুরি হওয়ার পর সাধারণত চোর সে ফোনটি বন্ধ করে দেয় এবং ফোনটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মুছে দেয়। অনেক ক্ষেত্রে খুব কম সময়ে মুঠোফোন উদ্ধার করা সম্ভব হলেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মুছে যায়। তাই স্মার্টফোনের হোম স্ক্রিন লক করে রাখুন। এতে কিছুটা হলেও তথ্য মুছতে বেগ পেতে হবে।

মুঠোফোনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে রাখুন
মুঠোফোনের মডেল নম্বর, সিরিয়াল নম্বর, আইএমইআই নম্বর টুকে রাখুন।  ফোন চুরি হলে এ তথ্যগুলো পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতে কাজে লাগবে। মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বর জানতে ‘স্টার হ্যাস ০৬ হ্যাস’ ডায়াল করুন। ব্যাটারির নীচে মুঠোফোনের লেবেলে আইএমইআই ও সিরিয়াল নম্বর থাকে।

ট্র্যাকিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার
যদি চুরি যাওয়া মুঠোফোন চালু হয় তবে ট্র্যাকিং অ্যাপ্লিকেশন কাজ করে। সাধারণত চুরির পরপরই চোর সে মুঠোফোন বন্ধ করে দেয় এবং ফোন চালু করার আগে ট্র্যাকিং প্রযুক্তিকে বিভ্রান্ত করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করে। তারপরও সতর্কতার জন্য বিভিন্ন ট্র্যাকিং অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে রাখতে পারেন। আইফোনের জন্য বিনামূল্যের ট্র্যাকিং অ্যাপ্লিকেশন হচ্ছে ‘ফাইন্ড মাই আইফোন’। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা ‘হোয়ার ইজ মাই ড্রয়েড’, ‘লুকআউট’ অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন।  অ্যাপ্লিকেশন স্টোরে দূর থেকে মোবাইল লক করে দেওয়ার অ্যাপ্লিকেশন পাবেন।

সর্বশেষ ফোন একটু দেরিতে কিনুন
অনেক ক্ষেত্রে সর্বশেষ বাজারে আসা স্মার্টফোন কেনার কারণে চোর বা ছিনতাইকারীর লক্ষে পরিণত হয়ে যান। কিন্তু সহজলভ্য স্মার্টফোনে চোরের আগ্রহ থাকে কম।

ফোন চুরি হয়ে গেলে করণীয়
দ্রুত আপনার মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানে সিম কার্ড বন্ধ করতে জানিয়ে দিন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আপনার মোবাইল চুরি বা ছিনতাইয়ের ঘটনা জানান।

Source: http://www.prothom-alo.com

 

Related Link:

মোবাইল ফোনের সুরক্ষা: চুরিরোধে করণীয়

 

Sunday, March 24, 2013

মোবাইল ফোনের ডেটা ব্যাক আপ রাখুন আজীবন বিনামূল্যে

মোবাইল ফোনের ডেটা ব্যাক আপ রাখুন আজীবন বিনামূল্যে

টিউন করেছেন : রিপন |

 

ভূমিকা
মাইক্রোসফট-এর মাইফোন সফটওয়্যারটি সম্পর্কে অনেকেই নিশ্চয়ই জানেন। অনেকেই হয়তো ব্যবহারও করছেন। এ সফটওয়্যারটির ক্ষেত্রে যারা নতুন তারা চমৎকার এ সফটওয়্যারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে মাইফোন.মাইক্রোসফট.কম- ভিজিট করুন।
2010-06-06 22 51 18
সফটওয়্যারটি দিয়ে যা করা যায়ঃ-
১। মোবাইল ফোনের সকল ডেটা বিনামূল্যে আজীবন ব্যাক আপ রাখা।
২। হারিয়ে যাওয়া ফোনের লোকেশন চিহ্নিত করা (শর্ত সাপেক্ষে)।
৩। ফেসবুক, ফ্লিকার, মাইস্পেস, উইন্ডোজ লাইভ- এর মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে আপনার মোবাইল ফোনের ডেটা শেয়ার করা।
৪। হারিয়ে যাওয়া ফোনের সকল ডেটা লক করা বা মুছে দেয়া (শর্ত সাপেক্ষে)।
৫। মোবাইল ফোনে বাড়তি স্পেস ব্যবহার করা।
কি থাকতে হবেঃ-
ফ্রি এ সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে হলে আপনার উইন্ডোজ লাইভ আইডি (হটমেইল, মেসেঞ্জার বা এক্সবক্স লাইভ একাউন্ট) থাকতে হবে। সেইসাথে উইন্ডোজ, এন্ড্রয়েন্ড বা ব্ল্যাকবেরী সিষ্টেমের মোবাইল হলে তো কথাই নেই। তবে সিনক্রোনাইজ সুবিধা রয়েছে- এমন যে কোন ফোনে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা যাবে।
আপনাকে যা করতে হবে
পিসি থেকে সাইটে ঢুকে ''সেন্ড লিঙ্ক টু ফোন''- এ ক্লিক করে কান্ট্রি কোডসহ আপনার মোবাইল নাম্বারটি দিয়ে দিন। আপনার মোবাইলে লিঙ্ক আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। মোবাইলে আসা লিঙ্কে ক্লিক করে ধীরে সুস্থে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন। আপনার মোবাইল ফোনের প্রোগ্রাম অথবা সেটিংস মেন্যু থেকে মোবাইল ফোনে সফটওয়্যারটি সেট আপ দিন। সেট আপ সফল হলে উইন্ডোজ লাইভ একাউন্টে সাইন ইন করতে বলবে। সাইন ইন- এর পর ডাটা সিনক্রোনাইজ করতে বলবে। সিনক্রোনাইজ সেটিং 'ম্যনু্য়্যাল'- এ সেট করে ডাটা সিনক্রোনাইজ শুরু করুন (ইন্টারনেটের আনলিমিটেড কানেকশন/ ডাটা প্ল্যান না থাকলে 'অটোমেটিক' সিনক্রোনাইজ না করতে আপনাকে রিকমেন্ড করা হবে)। প্রথমবারের চেষ্টায় সিনক্রোনাইজিং ফেইল দেখাতে পারে (যেহেতু মোবাইলের নেটওয়ার্কের উপর বিষয়টি নির্ভর করে)। সিনক্রোনাইজ ফেইলড্ দেখালে মোবাইল ফোনটি রিষ্টার্ট দিন (অফ করে অন করুন)। নতুন করে সিনক্রোনাইজ শুরু করুন। মোবাইল ফোনে ডেটা (ফোনবুক, ম্যাসেজ, ফটো, ভিডিও) বেশী থাকলে সিনক্রোনাইজিং- এ বেশ কিছুটা সময় নিবে।
অতঃপর
সিনক্রোনাইজ সফল হলে দেখুন, আপনার মোবাইল ফোনের সব ডেটা নিয়ে এই সাইটে ২০০ এম বি'র একটা ফ্রি একাউন্ট তৈরী হয়ে গিয়েছে। এখন যে কোন পিসি থেকে আপনার মোবাইল ফোনের ডেটা একসেস করতে পারবেন। ফোন চুরি হলে বা হারিয়ে গেলেও সারা জীবন ধরে রেকর্ড করা কন্টাক নাম্বার, ম্যাসেজ, ছবি, গান, ভিডিওগুলো নিয়ে আর ভাবতে হবে না। মাসে মাসে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে মোবাইল ফোন কোম্পানীগুলোর ডাটা ব্যাক আপ সার্ভিস নিতে হবে না।
মনে রাখবেনঃ- একটানা ৬ মাস সার্ভিসটি একসেস না করলে সকল ডেটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে।
পরামর্শঃ- নিজের না থাকলে সিনক্রোনাইজ সুবিধা রয়েছে- আত্মীয়-পরিজন বা বন্ধু-বান্ধবের এমন যে কোন ফোন সেটে আপনার সিমটি লাগিয়ে নিয়ে সার্ভিসটি ব্যবহার করুন। ডেটা ব্যাক আপ করে সিম খুলে আপনার সাধারণ ফোন সেটে ফিরে আসুন।

বাংলালিংক ফোন ব্যাক-আপ

বাংলালিংক ফোন ব্যাক-আপ

অভিনব ও প্রয়োজনীয় উপায়ে বাংলালিংক প্রতিনিয়ত মানুষের জীবনযাত্রায় পরিবর্তনের চেষ্টা করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলালিংক নিয়ে এসেছে বাংরালিংক ফোন ব্যাকআপ!
বাংলালিংক ফোন ব্যাকআপ সার্ভিস-এর মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইল ফোনের সকল কনট্যাক্ট নাম্বার, ক্যালেন্ডার, কার্যসূচী, এসএমএস, ফটো, ভিডিও এবং অডিও নিরাপদে রাখতে পারবেন। ফোন ব্যাকআপ সার্ভিস নিরাপদভাবে আপনার মোবাইলের ডাটা কপি করে সংরক্ষণ করে। পরবর্তীকালে দুর্ঘটনাক্রমে আপনার ফোন হারিয়ে গেলে কিংবা আপনি ফোনটি পরিবর্তন করলে, সংরক্ষিত ডাটা পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

ফোনের তথ্য ব্যাকআপের জন্য তিনটি অপশন রয়েছে:
  • হ্যান্ডসেট ক্লায়েন্ট:
    উন্নত ক্লায়েন্ট সাপোর্ট জিপিআরএস/এজ-সম্বলিত উচ্চ মানসম্পন্ন হ্যান্ডসেট, যেখানে একটি ওয়াপ অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোডের মাধ্যমে ব্যাকআপ এবং রিস্টোর সংঘটিত হয় এবং হ্যান্ডসেটে সংরক্ষিত হয়।
     
  • সিংকএমএল:
    সিংকএমএল ক্লায়েন্ট সাপোর্ট জিপিআরএস/এজ-সম্বলিত মাঝারি মানের হ্যান্ডসেট, যেখানে ফোন ব্যাকআপ ওয়েবসাইটের এককালবর্তীকরণের মাধ্যমে ব্যাকআপ এবং রিস্টোর সংঘটিত হয়।
সাবস্ক্রাইব করা সকল গ্রাহকের একটি ফোন ব্যাকআপ অ্যাকাউন্ট থাকবে, যেখানে তারা পাসওয়ার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে একটি ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্য পাঠাতে, সম্পাদনা করতে, দেখতে এবং সংরক্ষিত তথ্য ফিরে পেতে পারবেন।
এসএমএস ব্যাকআপ:
এসএমএস ব্যাকআপ যেকোনো ধরনের হ্যান্ডসেটে, যেমন, জিপিআরএস/এজ-সম্বলিত কিংবা জিপিআরএস-বিহীন উভয় ধরনের হ্যান্ডসেটেই কাজ করে।
সাবস্ক্রাইব করা সকল গ্রাহকের একটি ফোন ব্যাকআপ অ্যাকাউন্ট থাকবে, যেখানে তারা পাসওয়ার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে একটি ওয়েব পোর্টাল থেকে উপাত্ত পাঠাতে, সম্পাদনা করতে, দেখতে এবং সংরক্ষিত তথ্য ফিরে পেতে পারবেন।
*জিপিআরএস/এজ-সম্বলিত হ্যান্ডসেটের জন্য ফোন ব্যাকআপ ইউসেজ বাংলালিংক ওয়াপ ব্রাউজিং (apn: blwap)-এর সাহায্যে সম্পন্ন হবে।


প্যাকেজ-সমূহ ক্লায়েন্ট-ভিত্তিক প্যাকেজ
(উন্নত ও সিংকএমএল গ্রাহকের জন্য জিপিআরএস/এজ-সম্বলিত হ্যান্ডসেট সমর্থিত)
এসএমএস-ভিত্তিক প্যাকেজ
(সব ধরনের জিপিআরএস/নন-জিপিআরএস-সম্বলিত হ্যান্ডসেট সমর্থিত)
ব্যাকআপ অপশন কনট্যাক্ট, এসএমএস, ফটোস, ভিডিওস, অডিও, ক্যালেন্ডার এবং কার্যসূচী কনট্যাক্ট
সাবস্ক্রাইব করতে টাইপ করুন start এবং পাঠিয়ে দিন ৬৬০০ নম্বরে টাইপ করুন start<স্পেস>p এবং পাঠিয়ে দিন ৬৬০০ নম্বরে
আন-সাবস্ক্রাইব করতে টাইপ করুন stop এবং পাঠিয়ে দিন ৬৬০০ নম্বরে টাইপ করুন stop এবং পাঠিয়ে দিন ৬৬০০ নম্বরে
মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি* টাকা ২০ টাকা ১০

*ভ্যাট এবং উপাত্ত চার্জ প্রযোজ্য
এসএমএস বেসড প্যাকেজ থেকে ক্লায়েন্ট বেজড প্যাকেজে উন্নতিকরণ: টাকা ১০